অধিবাস্তবের উন্মাদ, তোমার কাঁকড়া ছড়ানো ফর্সা মেয়েটার যৌনাঙ্গ দেখে প্লুত হয়েছি। এখন সন্ধ্যা (ধানমণ্ডি ৩২-এ)। পাশেই চিৎকার করছে বারে-আটকা (অ্যারামে) রঙিন টেলিভিশন। রেসলার আর কয়েকজন যৌনদাসী খুঁটে যাচ্ছে যৌবন ধরে রাখার টোটকা। তোমার পিস্তল বের করো। ব্লু-ফিল্ম ফ্রিজিং করা আছে। তুমি চাইলেই নিয়ে নিতে পারো। শোনো, হিপ্পি বোকাচোদাদের কথা কানেও তুলো না। সুপারওম্যান সাথে নিয়ে সমুদ্র ঘুরে এসো। হাতঘড়ি, শপিংমল আর আউট-ল— এই তিনকে ভুলে যাও। হাসতে হাসতে গড়িয়ে যেও না কিন্তু! এক বুড়োভাম
আছে, তার রূপকথাময় শান্তনার নিচে এখনও কাঁদে তোমার কচ্ছপ। এখন অন্তত ঘুমিও না ব্রো! এই আজও, ফার্মগেটে, জ্যামে, কামিজের উপর দিয়ে কার একটা সাপ চলে গেছে। এসব শুনো না, জন্মদিনের কোনো ডার্কওয়াথ-ল্ইুস পদ্ধতি নেই। কুয়োর ভেতর শব্দ ফেলে চলে গেছে কেউ। এখন তার প্রতিধ্বনি ফিরে ফিরে আসছে। এফএম রেডিওতে প্রচারিতব্য এই হাহাকার, আর তোমার বন্ধু আরফুন, তাকে মনে পড়ে। শোনো, একদিন সিলেটি পাহাড়ে গিয়ে আমিও মদ খেয়ে আসবো। তোমার বন্ধুটিকে ব’লো, নগর-জুয়ারির মতো তার হাসিও রিভার্স সুইং করে। এখন আর ভিডিওগেম খেলি না উস্তাদ! তার বদলে হস্তমৈথুন প্র্যাকটিস করি। কালার-ব্লাই- মেয়েটির কথাও মনে পড়ে। আসছে উইন্টারে তাকেও দেখার ইচ্ছে। ফ্রাইডেতে এসো। কোনো এক ছবিরহাটে কতিপয় মেয়ের সাথে কতিপয় ছেলের ঘুরতে ঘুরতে ফ্লাইং-সসার হয়ে যাওয়া দেখাবো। তার আগে ভাইবারে দেখে নিও নতুন কোনো হিডেন-টেক্সট আছে কিনা। অথবা রিং-টোনটা ডিস্টার্বিং কিনা। তোমার ডাক্তার কেমন আছে? (শোনো, এইসব কথা তাকে ব’লো না আবার!)
আছে, তার রূপকথাময় শান্তনার নিচে এখনও কাঁদে তোমার কচ্ছপ। এখন অন্তত ঘুমিও না ব্রো! এই আজও, ফার্মগেটে, জ্যামে, কামিজের উপর দিয়ে কার একটা সাপ চলে গেছে। এসব শুনো না, জন্মদিনের কোনো ডার্কওয়াথ-ল্ইুস পদ্ধতি নেই। কুয়োর ভেতর শব্দ ফেলে চলে গেছে কেউ। এখন তার প্রতিধ্বনি ফিরে ফিরে আসছে। এফএম রেডিওতে প্রচারিতব্য এই হাহাকার, আর তোমার বন্ধু আরফুন, তাকে মনে পড়ে। শোনো, একদিন সিলেটি পাহাড়ে গিয়ে আমিও মদ খেয়ে আসবো। তোমার বন্ধুটিকে ব’লো, নগর-জুয়ারির মতো তার হাসিও রিভার্স সুইং করে। এখন আর ভিডিওগেম খেলি না উস্তাদ! তার বদলে হস্তমৈথুন প্র্যাকটিস করি। কালার-ব্লাই- মেয়েটির কথাও মনে পড়ে। আসছে উইন্টারে তাকেও দেখার ইচ্ছে। ফ্রাইডেতে এসো। কোনো এক ছবিরহাটে কতিপয় মেয়ের সাথে কতিপয় ছেলের ঘুরতে ঘুরতে ফ্লাইং-সসার হয়ে যাওয়া দেখাবো। তার আগে ভাইবারে দেখে নিও নতুন কোনো হিডেন-টেক্সট আছে কিনা। অথবা রিং-টোনটা ডিস্টার্বিং কিনা। তোমার ডাক্তার কেমন আছে? (শোনো, এইসব কথা তাকে ব’লো না আবার!)
*
ড্র-ব্যাক করেছি। মধ্যরাতের আগেই নাইটক্লাবে যাবো। মাস্তান বন্ধুটি ব্লুটুথে তার হাসি ও হুঙ্কার পাঠাবে বলেছে। এখন সন্ধ্যা (হতোদ্যম হয়ে অ্যারামের সামনে দাঁড়িয়ে আছি, আর বার-ফেরত এক-একটি অর্ধমাতালের মুখ দেখছি)। মায়েস্ত্রো, জগতের সকল হিডেন ক্যামেরায় অপরাধ ধরা পড়ে শুধু? কোনো ফর্সা ছেলেদের অর্ন্তক্ষত ধরা পড়ে না? এপ্রিলের দুপুরে যতই টেম্পারেচার বাড়ুক, মনে রেখো, তখনই বৃষ্টি নামে। আর, আমিও গোপনে কাঁদি। (মনে রেখো)
*
জেব্রাক্রসিং আমি কোনোদিন মানি নাই। যাকে দেখি তাকেই গোয়েন্দা বলে মনে হয়। এই নগরে, সমস্ত ক্লাব-পাড়ায় (আমি যাইনি যদিও) জু-জু-র ভয় বেশি। শনিবার আর আসবে না মাই ডিয়ার। ফ্রি-সেক্সের দেশে তুমি চলে যেও পারলে। ইরেটিক বিষয়গুলো নিয়েও গবেষণার দরকার আছে। দূরে কোথাও হুইসেল বাজিয়ে চলে যাচ্ছে সন্ধ্যার ট্রেন (যদিও আমি শুনতে পাচ্ছি না)। প্রচ- মাইগ্রেন নিয়ে কেউ ঘুমিয়ে পড়েছিলো কিনা তাও জানা হয়নি। শ্যুটিং শেষে ড্রেস পাল্টাচ্ছে যে মেয়েটা, তার নামই কি রুবী? অধিবাস্তবের উন্মাদ, শোনো, পারো-তো আমাকে একবার রাজশাহী নিয়ে যেও, প্লিজ...
লেখক: বিধান সাহা
No comments:
Post a Comment