নিজেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ
মনে করেন
না। কর্তব্য
ছিল বলেই
বাংলা ভাষা
আদায়ের আন্দোলনে
ঝাপিয়ে পড়েছিলেন।
তারপর এ
নিয়ে নিজে
যাচিয়ে খুব
হৈ-চৈ
করেনি। সদর
উপজেলার দিনারের
পুল এলাকার
বাসিন্দা তিনি।
সবাই চেনে
তোফায়েল-ই-আলম প্রফেসর
নামে। কিন্তু
ভাষা আদায়ে
এই যোদ্ধার
অজানা অধ্যায়
এতদিন ছিল
অগোচরে। সম্প্রতি
তার পুত্রের
মুখে জানতে
পেরে মুখোমুখি
হয়েছিলাম ভাষা
যোদ্ধার সাথে।
নব্বই পেরিয়ে
যাওয়া মহান
মানুষটি কানে
কম শুনছেন,
শারিরীক দিক
থেকেও অনেকটা
অসুস্থ। তবে
শোনালেন ৫২’র সেই
সব স্বর্ণালী
যুদ্ধের বীরত্ব
গাঁথা।