Wednesday, July 22, 2015

কায়কাউসের ছেলে: ইতর প্রাণীর নারী বিদ্বেষনামা

কবিতা একটি জাতির সবচেয়ে বড় সম্পদ।

হুমায়ুন আজাদ বলেছিলেন, ইতর প্রাণী বিশেষের প্রজনন ক্ষমতা বেশি। এর সাথে কবি ও কবিতার প্রয়োগিক একটি মিল আছে। কারন দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার যতটা, ইতর প্রাণী বিশেষের প্রজনন ক্ষমতা সমার্থক হলেও তদ্রুপ কবি বা কবিতা জন্মায় না। যুগে যুগে যেসব কবিতা জন্মেছে তা হয়ে গেছে প্রজন্মে গর্ভধারীণী। ফলে যারা কবিতা বোঝেন না তারাও অন্তত এটুকু জানেন কবিতা দেশ-জাতি ও সময়ের স্রষ্টা। একে সম্মান করতে হয়। আর এ জন্যই হয়তো নজরুল, রবীন্দ্র, জীবনানন্দ, সুফিয়া কামাল, শামসুর রহমানদের বিনা বাক্যে শ্রদ্ধা জানায়। এদের মত আরও অনেকে রয়েছেন যারাও মানুষের মনি কোঠায়।


আশা হতের কথা হল, মানুষজন আজকাল কবিদের ‘শিল্পের নবী’ মানছেন না। উল্টো আছাড় মারছেন। এর কারনও কবি। অর্থাৎ চক্রাকারে ঘূর্ণায়মান কবি স্রোত দিনে দিনে ইতর প্রাণী বিশেষে রুপ নিচ্ছে। ফলে নাম কামানো প্রকল্পে কবি হতে আসা দু-চার জনের কারনে সত্যিকার কবিরাও নাজেহাল, লাঞ্চিত ও হাস্যকার জীবে